ব্রেক-আপের পর একটি মেয়ের হাত ধরার মতো হাজার জনকে পাশে পাওয়া যায়.., কিন্তু
ছেলেটির পাশে দাঁড়ানোর মতো মানুষের বড়োই অভাব হয় অবাক হলেও সত্যি। (ব্রেক-আপের
কারণ যদি সম্পূর্ণ মেয়ের দোষে হয়ে থাকে তবুও) যারা মাইক বাজিয়ে ছরিয়ে বেড়ায় তারা
তাও কিছু পায়, অনেকে হয়তো একটু বেশিও পায়। কিন্তু যে সব ছেলেরা কোন কিছুই কারো
সাথে শেয়ার করেনা তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা আরও প্রবল। কারণ তারা চায় না তাদের
কাছের মানুষটি(তখন না হোক এক সময়তো ছিলো, এখনো আছে কল্পনার রাজ্যে) কারো কাছে ছোট
হোক। দেখলে তাদের বেশ ভালো আছে বলেই মনে হয়, কিন্তু ভিতরের খবর কেউ জানেনা। কেমন
সর্বনাশা ভাঙ্গন অবিরাম চলতে থাকে তাদের বুকে কেউ টের পায়না। তাদের ভিতরের খবর
জানতে চাওয়ার মানুষ কই?? অনেক সময় এমনও দেখা যায় ছেলেটির ফ্রেন্ডরাই মেয়েটির পাশে
এগিয়ে যায়। কিন্তু ছেলেটির?? আরে ও তো ভালোই আছে দেখতেছো না...। হ্যাঁ আমরা দেখি ,
শুনি কিন্তু বুঝতে চাই না......। হতাশার রঙ্গমঞ্চ তাই ছেলেটির সামনে খুব সুন্দর
ভাবেই দৃশ্যপটে উম্মুক্ত হয়...। হ্যাঁ তখনও আমরা দেখি না, “ছেলেটিতো ভালোই আছে, ওর
তো কোন অভাব নেই”। ...... না আর বাড়াবো না। মেয়েটি তার নিজস্ব গণ্ডিতে সবার কাছ
থেকে আরও বেশী কিছু পেয়ে থাকে, বিপরীতে ছেলেটি পুনঃ পুনঃ নিঃসঙ্গ আর শুন্য হতে
থাকে। তবু সে ভাবে, তোমায় ছেড়ে কেমন করে থাকি আমি দূরে, ভালো থেকো আমার ভালোবাসা।
No comments:
Post a Comment